সমাজ সেবায় অবদানে চেয়ারম্যান নাগর হাওলাদার সংবর্ধিত।।

স্টাফ রিপোর্টার ঃ
নাগর হাওলাদার।পক্ষিয়া ইউনিয়নের সফল চেয়ারম্যান।কর্মী বান্ধব একজন জনপ্রতিনিধি। ইউনিয়নের জনগনের বিপদ আপদে যিনি ছায়ার মতো অবস্থান করেন সব সময়।অসহায়দের পাশে দাড়ানো,কিংবা ইউনিয়নের কেউ অসুস্থ হলে সংবাদ পাওয়া মাত্রই যার সরব উপস্থিতি তিনি হলেন চেয়ারম্যান নাগর হাওলাদার। অবশ্য জনসেবার জন্য ইতিমধ্যে তিনি সাধারণ মানুষের ভালোবাসা সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন থেকে সংবর্ধনা পেয়েছেন।সীমান্ত কালচারাল ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদ মিসেস মুন্নি এবং লালমোহন উপজেলা রিপোটার্স ইউনিটনের সভাপতি মোঃ আমজাদ হোসেন
সমাজ সেবায় বিশেষে অবদানের জন্য ৮নং পক্ষিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ নাগর হাওলাদার সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন।
বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়,চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই তিনি স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়ন,ভিজিডি,ভিজিএফ,বয়স্ক ভাতা,বিধবা ভাতার নানা অনিয়ম দুর করেন। সুবিদাভোগীদের তালিকা প্রনয়ন,চাল বিতরণে স্বচ্ছতা আনতে সক্ষম হন।উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি বেশ দক্ষতার পরিচয় দেন।এলাকাকে মাদক মুক্ত করতে তার কঠোর অবস্থান বেশ লক্ষনীয়। কূলসুম রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর অভ্যন্তরীন শৃঙ্খলা ও গতিশীলতা ফিরিয়ে আনেন।প্রধান শিক্ষক ফখরুল আলম বলেন,সভাপতি মহোদয় খুবই সহযোগী মনোভাবাপন্নের মানুষ।সব সময় যাকে ডাকলেই পাওয়া যায়।
বোরহানগঞ্জ বাজারের একজন বাশ শিল্পের সাথে জড়িত এক যুবক।তার তৈরিকৃত উপকরণের চাহিদা না থাকায় দেখা দেয় অভাব।হতাশা গ্রস্থ হয়ে ওই যুবক গলায় ফাস দিয়ে আহত হয়।চেয়ারম্যান এ সংবাদ পেয়ে তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করে তাকে সুস্থ করেন।নগদ ৫ হাজার টাকা আর্থিক সুবিধা, ২ বস্তা চালওবাজার দেন।এবং তার এ সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে জানান।পক্ষিয়া ৯ নং ওয়ার্ডের মোস্তফা,বাহাদুর রহমান,৭ নং ওয়ার্ডের নান্নু,৪ নং ওয়ার্ডের জসিম,৫ নং ওয়ার্ডের রবি আলম জানান,মানুষের বিপদ আপদে আমাদের চেয়ারম্যান সাহের কে সব সময় পাওয়া যায়।কেউ মারা গেলে খবর পাওয়া মাত্র উপস্থিত হন।ঈদ সহ বিভিন্ন সময় বিপদ আপদে সহযোগিতা করে থাকেন।
দলিল লেখক পরীক্ষিত চন্দ্র জানায়,আমরা একবার পানিবন্দি হয়ে পড়লে চেয়ারম্যান সাহেব পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা সহ ওই জায়গায় একটি কালভার্ট নির্মাণ করে স্থায়ী ভাবে সমস্যার সমাধান করে দেন।
উপজেলা প্রশাসন স্কুলের জন্য অনেক মূল্যবান জমি তিনি দান করেন।
পরিষদ সচিব আশ্রাফ হোসেন জানান,চেয়ারম্যান নিয়মিত পরিষদে আসেন।যার কারণে এ ইউনিয়নের গ্রামীণ আদালত এর কার্যক্রম বেশ গতিশীল।মানুষের হয়রানি বন্ধসহ সামাজিক ন্যায় বিচার নিশ্চিত করনে চেয়ারম্যান এর ভূমিকা যথেষ্ট। তার আন্তরিকতার কারণে সরকারি বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সঠিক সময়ে করা সম্ভব হচ্ছে।
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নাগর হাওলাদার বলেন,জনগনের সেবা করার জন্য আমাকে এখানে বসানো হয়েছে।জনগন যেন সেবা পেতে হয়রানির শিকার না হয় তা আমি দেখছি।আমি ভোলার সিংহ পুরুষ সাবেক বানিজ্যমন্রী তােফায়েল আহমেদ,আমার নেতা আলী আজম মুকুল এমপি মহোদয় ও মেয়র মহোদয় এর কাছে কৃতজ্ঞ।