“করোনায় মরলে আমরা মরব, আপনার কী?”

মনিরুজ্জামান
স্বাস্থ্য বিধি কিংবা সামাজিক দূরত্ব কিছুই মানতে চাচ্ছে না ওরা।ত্রাণ বিতরণে গলদঘর্ম প্রশাসন।জনপ্রতিনিধিদের কথাও আমলে নিচ্ছেন না।সোজাসাপটা কথা।” করনায় মরলে আমরা মরবো, আপনারা ত্রাণ দেন”।জীবনের চেয়ে দামি ত্রাণ। অভাব নাকি স্বভাব এর জন্য দায়ী? এ প্রশ্নের উত্তরে রয়েছে নানা বির্তক।
বৃহস্পতিবার সকালে কাচিয়া ইউনিয়নের ৩০০ পরিবারের মাঝে করোনার ত্রাণ বিতরণের আগে চেয়ারম্যান সাহেব সুবিধাভোগীদের জন্য অংকিত বৃত্তের মধ্যে দাড়াতে বললে কয়েকজন বেশ ক্ষিপ্ত হয়ে এমন কথা বলেন।এটা শুধু ওই ইউনিয়নের চিত্র নয়। সব খানেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দাড়াতে বললে এমন সমস্যাই পরতে হয় সংশ্লিষ্টদের।পরে বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ রেখে সংশ্লিষ্ট ট্যাগ অফিসার ও চেয়ারম্যান সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বাধ্য করে ত্রাণ বিতরণ করেন।
ইউনিয়ন পরিষদ ও ট্যাগ অফিসার জানান,বৃহস্পতিবার সকালে ওই ইউনিয়নের ৩০০ পরিবারের মধ্যে জনপ্রতি ১৫ কেজি চাল, ৩ কেজি আলু, ১ টি সাবান বিতরণ করেন।

অন্যদিকে একই দিন হাসাননগর ও বড় মানিকা ইউনিয়ন প্রতি ১৫৫৭ জন জেলে এবং গংগাপুর ইউনিয়নের ১৮৬৭ জন জেলেদের মাঝে বিশেষ ভিজিএফ বিতরণ করা হয়। জনপ্রতি ৪০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে।